প্রকাশ: ০৭জুলাই’ ২০২৫ । একটি বাংলাদেশ ডেস্ক । একটি বাংলাদেশ অনলাইন
ঢালিউডের আলোচিত অভিনেত্রী পরীমনি মালয়েশিয়ায় ছেলেকে নিয়ে অপূর্ব এক আবেগঘন রাত পার করেছেন, যা দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। দেশ ছাড়ার মুহূর্ত থেকে শুরু করে হোটেলে পৌঁছানোর প্রতিটি খন্ডচিত্র ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করেন তিনি, কিন্তু আপাতত সবচেয়ে মন ছুঁয়ে যায় গত রবিবার (২৮ জুন) রাতে ফেসবুকে পোস্ট করা এক রিলস ভিডিও। তাতে দেখা যায়, মালয়েশিয়ার রাস্তায় অন্ধকার রাতের আলোয় ছেলের সাথে মাকে একান্তে সময় কাটাচ্ছেন—ভালবাসার তীব্র সংবেদন, জীবনের ছোট্ট মুহূর্তগুলোতে আসা বিশ্রাম।
ভিডিওতে পরীমনি একটি প্লাস্টিক পাত্রে বুদবুদ তৈরির তরল ঢেলে বড়-বড় বুদবুদ করার চেষ্টা করছেন। ছোট পদ্ম স্বচ্ছন্দে মাস্তুলতা করছে; কাচুকাটা হাসি, মায়েদের স্বাভাবিক ছোঁয়া, মমতার অনুভূতি—সব মিলেমিশে যেন ‘জীবন সুন্দর’—এর এক দর্শনীয় উদাহরণ ফুটে উঠছে। বাস্তবে যেন মোরগের ঢেউয়ের মতো ছড়িয়ে পড়ছে তাদের আনন্দ। ভিডিওতে পরীমনি ক্যাপশনে লেখেন “জীবন সুন্দর এমনই…
সোশ্যাল মিডিয়ায় মুহূর্তে ভাইরাল হওয়া এই রিলসে যেন দেখা যায়—জীবনের চমৎকার ক্ষণগুলোই মানুষের মনোজগতে গভীর ছাপ ফেলে। আর গুনে নেয়া যায় না, কত প্রশংসা আর ভালোবাসায় ভরিয়ে দিয়েছে মন্তব্যের ঘরগুলো। খোলা ইন্টারনেটে ভক্তরা পেয়েছেন এক অপরূপ মা‑ছেলে মায়াজাল, যেখানে বড় পর্দার সব সিনেমা থেকে চমৎকার এক অনুভূতি।
পরীমনির মালয়েশিয়া সফরটি উইজার্ড শোবিজের আয়োজনে। তিনি দেশে ছাড়ার পাশাপাশি মালয়েশিয়ায় পৌঁছানোর প্রতিটি মুহূর্ত সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করছেন। সাদা টাওয়েল জ্যাকেট ও কালো ইননারে সাজে তার রিলস ছবি ফেসবুকে ছাপিয়ে দেয় ভিন্ন এক পরীকে, সেখানেও ভাইরাল হয় সেই মুহূর্ত—প্রতিক্রিয়া পড়ে চলেছে হাজারের বেশি ।
এই সফরের মাধ্যমে পরীমনির ভক্তরা দেখতে পাচ্ছেন—তার জীবনের বহিঃপ্রকাশ শুধু গ্ল্যামার বা ক্যামেরার আলোয় সীমাবদ্ধ নয়। মাকে হওয়ার মধুর অনুভূতির প্রতিটি হাঁসি‑হাসি মূহূর্ত, ছেলের সঙ্গে একান্ত ভালোবাসার ঘন্টাগুলো, সেসবই ধরে রাখছে মন। আন্তর্জাতিকভাবে ছড়িয়ে পড়া এই ভিডিও তার একটু বাস্তব আত্মাকে ফুটিয়ে তোলে, যা নিঃসন্দেহে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে।
অতএব, পরীমনির এই মালয়েশিয়া সফর কেবল বিনোদন নয়; এটা মা‑ছেলের মানবিক সম্পর্কে মিশে থাকা এক আরাধ্য অভিজ্ঞতা, যা কোটি ভক্তের হৃদয়ে দোলা দিয়েছে—and continues to inspire joy and reflection across digital communities.